০৭ টি জেলার ৪৪ টি উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে ১টি করে মোট ৩৭৯ টি কিশোর-কিশোরী ক্লাবের মাধ্যমে ৩০ জন (কিশোরী-২০ জন, কিশোর-১০ জন) করে মোট ১১,৩৭০ জন কিশোর-কিশোরী সদস্য যারা ১১-১৮ বছর বয়সি। আর্থ-সামাজিকভাবে পিছিয়ে আছে এমন কিশোর-কিশোরীরা ক্লাবের সদস্য হবে। প্রতিটি ক্লাবে একজন কিশোর ও ১জন কিশোরী নেতা (পিয়ার লিডার) নির্বাচিত হন। এরা ক্লাব পরিচালনা করেন। ইউ... বিস্তারিত
০৭ টি জেলার ৪৪ টি উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে ১টি করে মোট ৩৭৯ টি কিশোর-কিশোরী ক্লাবের মাধ্যমে ৩০ জন (কিশোরী-২০ জন, কিশোর-১০ জন) করে মোট ১১,৩৭০ জন কিশোর-কিশোরী সদস্য যারা ১১-১৮ বছর বয়সি। আর্থ-সামাজিকভাবে পিছিয়ে আছে এমন কিশোর-কিশোরীরা ক্লাবের সদস্য হবে। প্রতিটি ক্লাবে একজন কিশোর ও ১জন কিশোরী নেতা (পিয়ার লিডার) নির্বাচিত হন। এরা ক্লাব পরিচালনা করেন। ইউনিয়ন পর্যায়ে সরকারি/বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে অথবা ইউনিয়ন পরিষদের কক্ষে অথবা কোনো গণ্যমান্য ব্যক্তির বৈঠকখানায় ক্লাব ঘর পরিচালিত হয়। সপ্তাহে দুই দিন দুই ঘণ্টা ক্লাব খোলা থাকে। মার্চ-সেপ্টেম্বর মাসে বিকাল ৪.০০-৬.০০ টা এবং অক্টোবর-ফেব্র“য়ারি মাসে বিকাল ৩.০০-৫.০০ টা পর্যন্ত ক্লাব চলে। ক্লাবের উদ্দেশ্য হলো : জীবনমান উন্নয়ন, অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং নারী-পুরুষ বৈষম্যহীন ও পারস্পরিক সুরক্ষামূলক সমাজ গঠনে অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি ও কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ সৃষ্টি, বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলা ও ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তোলা, বাল্যবিবাহ, যৌন হয়রানি রোধকল্পে সচেতনতা সৃষ্টি, যৌতুকবিরোধী সচেতনতা তৈরি, ঝরে পড়ার হার কমানো ও প্রজনন স্বাস্থ্য বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে সেবা প্রদান করা হয়।০৭ টি জেলার ৪৪ টি উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে ১টি করে মোট ৩৭৯ টি কিশোর-কিশোরী ক্লাবের মাধ্যমে ৩০ জন (কিশোরী-২০ জন, কিশোর-১০ জন) করে মোট ১১,৩৭০ জন কিশোর-কিশোরী সদস্য যারা ১১-১৮ বছর বয়সি। আর্থ-সামাজিকভাবে পিছিয়ে আছে এমন কিশোর-কিশোরীরা ক্লাবের সদস্য হবে। প্রতিটি ক্লাবে একজন কিশোর ও ১জন কিশোরী নেতা (পিয়ার লিডার) নির্বাচিত হন। এরা ক্লাব পরিচালনা করেন। ইউনিয়ন পর্যায়ে সরকারি/বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে অথবা ইউনিয়ন পরিষদের কক্ষে অথবা কোনো গণ্যমান্য ব্যক্তির বৈঠকখানায় ক্লাব ঘর পরিচালিত হয়। সপ্তাহে দুই দিন দুই ঘণ্টা ক্লাব খোলা থাকে। মার্চ-সেপ্টেম্বর মাসে বিকাল ৪.০০-৬.০০ টা এবং অক্টোবর-ফেব্র“য়ারি মাসে বিকাল ৩.০০-৫.০০ টা পর্যন্ত ক্লাব চলে। ক্লাবের উদ্দেশ্য হলো : জীবনমান উন্নয়ন, অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং নারী-পুরুষ বৈষম্যহীন ও পারস্পরিক সুরক্ষামূলক সমাজ গঠনে অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি ও কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ সৃষ্টি, বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলা ও ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তোলা, বাল্যবিবাহ, যৌন হয়রানি রোধকল্পে সচেতনতা সৃষ্টি, যৌতুকবিরোধী সচেতনতা তৈরি, ঝরে পড়ার হার কমানো ও প্রজনন স্বাস্থ্য বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে সেবা প্রদান করা হয়।০৭ টি জেলার ৪৪ টি উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে ১টি করে মোট ৩৭৯ টি কিশোর-কিশোরী ক্লাবের মাধ্যমে ৩০ জন (কিশোরী-২০ জন, কিশোর-১০ জন) করে মোট ১১,৩৭০ জন কিশোর-কিশোরী সদস্য যারা ১১-১৮ বছর বয়সি। আর্থ-সামাজিকভাবে পিছিয়ে আছে এমন কিশোর-কিশোরীরা ক্লাবের সদস্য হবে। প্রতিটি ক্লাবে একজন কিশোর ও ১জন কিশোরী নেতা (পিয়ার লিডার) নির্বাচিত হন। এরা ক্লাব পরিচালনা করেন। ইউনিয়ন পর্যায়ে সরকারি/বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে অথবা ইউনিয়ন পরিষদের কক্ষে অথবা কোনো গণ্যমান্য ব্যক্তির বৈঠকখানায় ক্লাব ঘর পরিচালিত হয়। সপ্তাহে দুই দিন দুই ঘণ্টা ক্লাব খোলা থাকে। মার্চ-সেপ্টেম্বর মাসে বিকাল ৪.০০-৬.০০ টা এবং অক্টোবর-ফেব্র“য়ারি মাসে বিকাল ৩.০০-৫.০০ টা পর্যন্ত ক্লাব চলে। ক্লাবের উদ্দেশ্য হলো : জীবনমান উন্নয়ন, অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং নারী-পুরুষ বৈষম্যহীন ও পারস্পরিক সুরক্ষামূলক সমাজ গঠনে অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি ও কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ সৃষ্টি, বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলা ও ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তোলা, বাল্যবিবাহ, যৌন হয়রানি রোধকল্পে সচেতনতা সৃষ্টি, যৌতুকবিরোধী সচেতনতা তৈরি, ঝরে পড়ার হার কমানো ও প্রজনন স্বাস্থ্য বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে সেবা প্রদান করা হয়।
সংক্ষিপ্ত