beta version
প্রথম পাতা দপ্তর সমূহ
সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৪

মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর

  • প্রোফাইল
  • পরিচিতি
  • অর্গানোগ্রাম
  • কার্যপরিধি
  • অধীনস্থ অফিসসমূহের প্রোফাইল
  • অধীনস্থ অফিসসমূহের অর্গানোগ্রাম
  • নাগরিক-সেবার তালিকা
  • নাগরিক-সেবার তথ্য সারণি

এক নজরে প্রতিষ্ঠানের প্রোফাইল 

 

প্রতিষ্ঠানের নাম

বাংলা

মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর

ইংরেজি

Department of Women Affairs

সংক্ষিপ্ত

DWA

অফিস প্রধানের পদবি

মহাপরিচালক

নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয়

মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়

অফিস কোড

গুগল ম্যাপ কোড

জেলা অফিস সংখ্যা

উপজেলা অফিস সংখ্যা

জনবল

০১

 

৬৪

অফিস আছে=৪১৯ উপজেলায়

কার্যক্রম আছে=৪৮৬ উপজেলায়

৩০০

 

যোগাযোগের তথ্যাবলি

 

ঠিকানা

মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর

৩৭/৩, ইস্কাটন গার্ডেন রোড, ঢাকা

www.dwa.gov.bd

www.bangladesh.gov.bd

ফোন নং

+৮৮০-২-৮৩১৯১৪৯

+ ৮৮০-২-৮৩১৯২৯০

ফ্যাক্স নং

+৮৮০-২-৮৩২১০৩২

ই-মেইল

dwadhaka@gmail.com

মোবাইল নং

+৮৮০১৫৫২৩৭৮১৪২

অধিদপ্তর -পরিচিতি

জাতীয় উন্নয়নের মূল স্রোতধারায় নারীদের সম্পৃক্তকরণ ও নারীর সার্বিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিতকরণ, সুষম উন্নয়নের একটি অপরিহার্য পূর্ব শর্ত। এ উপলদ্ধি থেকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের সংবিধানে নারী ও পুরুষের সমঅধিকার নিশ্চিত করা ও স্বাধীনতা যুদ্ধে নির্যাতিত, ক্ষতিগ্রস্থ নারী সমাজের পূনর্বাসনের জন্য ১৯৭২ সনের ১৮ই ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ পূনর্বাসন বোর্ড গঠন করেন। পরবর্তীতে ১৯৭৪ সনে জাতীয় সংসদে আইন পাশের মাধ্যমে নারী পূনর্বাসন বোর্ডকে বাংলাদেশ নারী পূনর্বাসন ও কল্যাণ ফাউন্ডেশনে রুপান্তরিত করা হয়। যা বিভিন্ন ধাপ অতিক্রম করে আজকের মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরে রুপান্তরিত হয়েছে। মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর নারী উন্নয়নে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করছে। উন্নয়নের এ প্রেক্ষাপটে সারা বাংলাদেশের নারী সমাজ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বিনম্র শ্রদ্ধায় স্মরণ করেন।

অধিদপ্তর -অর্গানোগ্রাম

 

অধিদপ্তর – কার্যপরিধি

•    নারী উন্নয়ন ও সমতার লক্ষ্যে মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোল (MDG) ও দারিদ্র্য বিমোচন কৌশলপত্রের  (NSAPR) আলোকে নারী উন্নয়ন নীতিমালা বাস্তবায়নকল্পে রাজস্ব ও উন্নয়ন কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
•    মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মাধ্যমে নারী উন্নয়নে গৃহীত সরকারি/বেসরকারি উদ্যোগ ও কার্যক্রমের সমন্বয় করা হচ্ছে।
•    নারীবান্ধব আবাসিক/অনাবাসিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বৃত্তিমূলক ও ব্যবহারিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মহিলাদের আত্ম কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা হচ্ছে।
•    ভিজিডি কর্মসূচিঃ বাংলাদেশ সরকারের সর্ববৃহৎ Safety net programme দুঃস্থ ও অসহায় এবং শারীরিকভাবে সক্ষম মহিলাদের উন্নয়ন স্থায়ীত্বের জন্য দুই বৎসর ব্যাপি বা ২৪ মাস প্রতি নারী প্রতি মাসে ৩০ কেজি খাদ্যশস্য ও প্রশিক্ষণ পেয়ে থাকেন। ভিজিডি মোট সুবিধাভোগীর সংখ্যা প্রায় ৭,৫০,০০০ জন।
•    দরিদ্র মা’র জন্য মাতৃত্বকাল ভাতা প্রদান কর্মসূচি t দরিদ্র মা ও শিশু মৃত্যু হার হ্রাস, মাতৃদুগ্ধ পানের হার বৃদ্ধি, গর্ভাবস্থায় উন্নত পুষ্টি উপাদান গ্রহণ বৃদ্ধির লক্ষ্যে “দরিদ্র মা”র জন্য মাতৃত্বকাল ভাতা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। সুবিধাভোগীর সংখ্যা প্রায় ১,১৬,৩৮০ জন।
•    মহিলাদের আত্ম-কর্মসংস্থানের জন্য ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমঃ বিভিন্ন বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত বিত্তহীন ও দরিদ্র মহিলাদের উৎপাদনমূখী কর্মকান্ডে সম্পৃক্তকরণের মাধ্যমে আত্ম কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে ক্ষুদ্রঋণ প্রদান করা হয়।
•    নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ কর্মসূচিঃ ১৯৮৬ সালে নির্যাতনের শিকার নারীদের আইনগত পরামর্শ ও সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে ১ জন আইন কর্মকর্তার সমন্বয়ে  ৪টি পদ নিয়ে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ কার্যক্রম শুরু হয়। পরবর্তীতে  জেলা ও উপজেলা মহিলা বিষয়ক  কর্মকর্তার কার্যালয়ে নারীর প্রতি সহিংসতা রোধসহ নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে  কমিটি গঠন এবং বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়।  ইউনিয়ন পর্যায়েও নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
•    ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার (ওসিসি): নারী নির্যাতন প্রতিরোধকল্পে মাল্টিসেক্টরাল প্রোগ্রামের অধীনে ৭টি বিভাগীয় শহরে অবস্থিত সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার (ওসিসি) স্থাপন করা হয়েছে। ওসিসি হতে নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুদের চিকিৎসা সহায়তা, আইনি সহায়তা, পুলিশি সহায়তা, ডিএনএ পরীক্ষা, মানসিক কাউন্সেলিং, আশ্রয় এবং সমাজের পুণর্বাসনের জন্য সহযোগিতা প্রদান করা হয়।
•     নারী ও শিশু নির্যাতন  প্রতিরোধে ন্যাশনাল হেল্পলাইন সেন্টারঃ নারী নির্যাতন প্রতিরোধে মাল্টিসেক্ট্রোরাল কার্যক্রমের মাধ্যমে হেল্পলাইনের ১০৯২১ নাম্বারে তাৎক্ষণিকভাবে আইনী সহায়তা প্রদান করার হয়। যে কোন মোবাইল হতে ২৪ঘণ্টা এই নাম্বারে ফোন করে নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশু তাদের পরিবারের সদস্যসহ যে কেউ প্রয়োজনীয় সাহায্য পেতে পারেন।
•    স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সমিতি নিবন্ধন, নিয়ন্ত্রণ ও অনুদান বিতরণঃ স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সংগঠনসমূহের নিবন্ধন প্রদান ও তদারকিসহ তাদের মধ্যে বাৎসরিক অনুদান প্রদান করা হয়।
•    দরিদ্র স্বল্পশিক্ষিত বেকার মহিলাদের আয়বর্ধক প্রশিক্ষণ  (জেলা পর্যায়):  গ্রামীন দুঃস্থ মহিলাদের আত্ম কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে WTC বা মহিলা প্রশিক্ষন কেন্দ্রের মাধ্যমে স্থানীয় চাহিদার ভিত্তিতে বিভিন্ন ট্রেডে বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়ে থাকে।
•    চাকুরী বিনিয়োগ তথ্য কেন্দ্রঃ চাকুরি, বিনিয়োগ তথ্যকেন্দ্রের মাধ্যমে নিবন্ধিকৃত বেকার, শিক্ষিত, স্বল্পশিক্ষিত কিংবা  অদক্ষ চাকুরি প্রত্যাশী নারীদের চাকুরি সংক্রান্ত তথ্য সরবরাহ, চাকুরি প্রাপ্তিতে দক্ষতা বৃদ্ধি ও অগ্রাধিকার প্রাপ্তিতে সহায়তা করা।
•    নারী উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রয়াস জয়তিা এবং বক্রিয় ও প্রদর্শণী কেন্দ্র (অঙ্গনা): দেশের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা নারী উদ্যোক্তা ও ক্ষুদ্র সংগঠনের উৎপাদিত পন্য ও সেবা, বিপণন ও বাজারজাতকরণে সহায়তায় নারীবান্ধব উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রয়াস - জয়িতা এবং অংগনা পরিচালিত হচ্ছে।।
•    ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তা কর্মসূচিঃ শহর এলাকার দরিদ্র কর্মজীবী দুগ্ধদায়ী মা এবং তাঁদের শিশুদের সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ের মাধ্যমে সার্বিক জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন ও কর্মজীবী উপকারভোগী দরিদ্র মা’দেরকে ০২ (দুই) বছর ব্যাপি প্রতিমাসে ৩৫০/-টাকা করে ভাতা প্রদান করা হচ্ছে।

•    কর্মজীবী মহিলাদের জন্য মহিলা হোষ্টেলঃ কর্মজীবী নারীদের নিরাপদ আবাসন সুবিধা প্রদানের নিমিত্তে সারাদেশে ০৭টি মহিলা হোষ্টেল পরিচালনা করা হচ্ছে।
•    ডে-কেয়ার সেন্টারঃ কর্মজীবী ও শ্রমজীবী মায়েদের শিশুদের জন্য ঢাকাসহ সকল বিভাগীয় শহরে দিবাযত্ন কেন্দ্র পরিচালনা করা হচ্ছে।
•    ক্লাবে সংগঠিত করে সমাজের ইতিবাচক পরিবর্তনে কিশোর কিশোরীদের ক্ষমতায়ণ কর্মসূচি: পরিবার ও সমাজের সহায়ক পরিবেশে কিশোর –কিশোরীদের সমাজ পরিবর্তনের সক্রিয় এজেন্ট হিসাবে ক্ষমতায়ন করতে কিশোর – কিশোরী ক্লাব পরিচালনা । বাল্যবিবাহ, যৌন হয়রানী রোধকল্পে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে কার্যক্রম চলমান রয়েছে। উপকারভোগী কিশোর কিশোরীর সংখ্যা প্রায় ১১৩৭০ জন। ০৭ বিভাগের ০৭ জেলায় সকল উপজেলায় ৩৭৯টি ক্লাবের মাধ্যমে এ কর্মসূচি চলছে।
•    মহিলা, শিশু ও কিশোরী হেফাজতীদের নিরাপদ আবাসন কেন্দ্রঃ মহিলা , শিশু ও কিশোরী হেফাজতীদের নিরাপদ আশ্রয়ের  পাশাপাশি সকল প্রকার শারীরিক ও মানসিক চিকিৎসা এবং আইনগত সহায়তা সেবা প্রদান করা হয়।
•    ই-সার্ভিস কর্মসূচি: মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের সকল কার্যক্রম ই-সার্ভিস কর্মসূচরি আওতায় নিয়ে আসা এবং সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে ‘‘মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের কার্যক্রম ই-সার্ভিসের আওতাভূক্তকরণ কর্মসূচি নামে একটি কর্মসূচি নেয়া হয়েছে।
•    জয়িতা-হালুয়াঘাটঃ ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাট উপজেলা পরিষদে বিদ্যমান মহিলা বিপণনী কেন্দ্রের ভৌত অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও হালুয়া ঘাটের নারী উদ্যোক্তাদের সমিতির মাধ্যমে সংগঠিত করে তাদের উৎপাদিত পণ্য বিপণন ব্যবসা শক্তিশালীকরণ।
•    মহিলা সহায়তা কেন্দ্র: মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহিলা সহায়তা কর্মসূচির অধীনে নির্যাতনের শিকার, অসহায়, দুঃস্থ নারীদের আইনী সহায়তা প্রদানের জন্য বিভাগীয় পর্যায়ে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সেল এবং নির্যাতিত নারীদের সাময়িক অবস্থানের জন্য আবাসন কেন্দ্র স'াপন করা হয়। প্রতিরোধ সেলে নির্যাতনের শিকার নারীদের অভিযোগ গ্রহণ, কাউন্সেলিং এর মাধ্যমে বিরোধ নিষ্পত্তি, দেনমোহর,স্ত্রীর ভরণ-পোষণ, খোরপোষ ও সন্তানের ভরণ-পোষণ আদায় করা হয়।
•    ট্রেনিং ফর ডিজএডভানটেজ ওমেন অন রেডিমেড গার্মেন্টস (আরএমজি) জিরানী, গাজীপুরঃ শহীদ শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মহিলা প্রশিক্ষণ একাডেমী, জিরানী, গাজীপুরে ১০০(একশত)জন প্রশিক্ষণার্থীর আবাসন সুবিধা আছে। কম্পিউটার, টেইলরিং, ব্লক ও বাটিক, বিউটিফিকেশন, মোবাইল ফোন সার্ভিসিং ট্রেডে মহিলারা প্রশিক্ষণরে সুযোগ পাচ্ছেন। মোট প্রকল্প ব্যয় ২০৬.০০ লক্ষ টাকা।
•    কর্মরত মহিলা গার্মেন্টস শ্রমিকদের আবাসনের জন্য হোষ্টেল নির্মাণ, বড় আশুলিয়া, সাভার, ঢাকাঃ এই প্রকল্পের মাধ্যমে গার্মেন্টস-এ কর্মরত নারীরা যাতে নিশ্চিন্তে অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে নিয়োজিত থাকতে পারে সে জন্য সাভারের আশুলিয়ায় হোস্টেল নির্মাণ করে অস্থায়ী নিরাপদ আবাসন সুবিধা প্রদান করা হবে। প্রকল্পটির মোট প্রকল্প ব্যয় ২৬৯৮.১৮ লক্ষ টাকা।


•    ন্যাশনাল ট্রমা কাউন্সেলিং সেন্টারঃ নির্যাতিত নারীদের মানসিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করার লক্ষ্যে নারী নির্যাতন প্রতিরোধকল্পে মাল্টিসেক্টরাল প্রোগ্রামের উদ্যোগে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরে ন্যাশনাল ট্রমা কাউন্সেলিং সেন্টার প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এ সেন্টারে সহিংসতার শিকার নারীদের জন্য বিনামূল্যে মনো-সামাজিক কাউন্সেলিং সেবা প্রদান করা হচ্ছে।
•    শহীদ শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মহিলা প্রশিক্ষণ একাডেমী, জিরানী, গাজীপুর: জিরানী গাজীপুরে অবস্থিত ‘শহীদ শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মহিলা প্রশিক্ষণ একাডেমী’ ১৮-৩৫ বৎসর বয়সী মহিলা প্রশিক্ষণার্থীদের আধুনিক গার্মেন্টস টেইলারিং, বিউটিফিকেশন, মোবাইল সার্ভিসিং ও বেসিক কম্পিউটার বিষয়ে ৬ মাস মেয়াদে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়ে থাকে । প্রশিক্ষণার্থীদের বিনামূল্যে  হোস্টেলে অবস্থান, খাবারের  সুব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া মাসিক ৩০০/- টাকা হারে ভাতা প্রদান করা হয়।
•      বেগম রোকেয়া প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, ময়মনসিংহ: এই প্রতিষ্ঠান ১৯৯৫ সাল থেকে নিরাপদ আবাসিক পরিবেশে ৩ মাস মেয়াদী প্রশিক্ষণ কোর্সে ৫০ জন করে ৪টি ব্যাচে বছরে মোট ২০০ জন মহিলাকে আধুনিক পদ্ধতিতে হাউজ কিপিং এন্ড কেয়ার গিভিং এবং বিউটিফিকেশন কোর্সে তাত্বিক ও হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে দক্ষ জনশক্তিরূপে গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। হাউজ কিপিং এন্ড কেয়ার গিভিনং  ট্রেডের  ২৫ বছরের অধিক বয়সের প্রশিক্ষিত মহিলারা সরকারি প্রতিষ্ঠান বোয়েসেল  এর মাধ্যমে  স্বল্প খরচে বিদেশে চাকুরী নিয়ে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে।এ ছাড়া পরিবার পরিকল্পনা, নারী নির্যাতন প্রতিরোধ, প্রাথমিক স্বাস্থ্য  পরিচর্যা ও মহিলাদের আইনগত অধিকার বিষয়ে প্রশিক্ষণার্থীদের  সচেতন করা হয়ে থাকে।
•    মহিলা কৃষি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, জিরাবো, সাভার, ঢাকা: প্রশিক্ষনার্থীরা এখানে  নিরাপদ আবাসন সুবিধায় হাতে কলমে নারী বান্ধব পরিবেশে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে থাকে। প্রতি বছরে ৩ হতে ৪ জন প্রশিক্ষণার্থী জাপান সরকারের অনুদানে জাপানে উন্নত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে থাকে।
•    মহিলা হস্তশিল্প ও কৃষি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, রাজশাহী: রাজশাহী অঞ্চলে অবস্থানরত নারীদের দক্ষতা উন্নয়ন কল্পে আধুনিক গার্মেন্টস, হাউজ কিপিং ও কেয়ার  গিভার এবং কম্পিউটার প্রশিক্ষণ বিষয়ে তিন মাস মেয়াদে প্রশিক্ষণ প্রদানের আবাসিক সুব্যবস্থা রয়েছে।
 
•    মহিলা কৃষি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, বাগেরহাট: দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের প্রশিক্ষনার্থীরা এখানে নিরাপদ আবাসন সুবিধায় হাতে-কলমে নারী বান্ধব পরিবেশে আধুনিক গার্মেন্টস, কম্পিউটার ও মধুচাষ বিষয়ে ২২৫ জনকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।

•    মহিলা হস্তশিল্প ও কৃষি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, দিনাজপুর: স্বল্প শিক্ষিত এবং শিক্ষিত নারীদের আধুনিক গার্মেন্টস, কম্পিউটার ও দর্জি বিজ্ঞান কোর্সে ৩ মাস মেয়াদে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হচ্ছে।

•    মা ফাতেমা  (রা:) মহিলা প্রশিক্ষণ ও উন্নয়ন কমপ্লেক্স, সারিয়াকান্দি, বগুড়া: এ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে নিরাপদ আবাসিক সুবিধায় আধুনিক গার্মেন্টস, বেকারী এন্ড পেষ্ট্রি ও টেইলারিং কোর্সে ৩ মাস মেয়াদে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়ে থাকে।

 

এক নজরে জেলা অফিস

 

নাম

বাংলা

জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়

ইংরেজি

District  Women Affair’s Office

সংক্ষিপ্ত

DWAO

অফিস সংখ্যা

৬৪

অফিস প্রধানের পদবি

জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

জনবল

২২ টি জেলায় ১৩ জন করে এবং ৪২টি জেলায় ০৫ জন করে

 

 এক নজরে উপজেলা অফিস     

 

নাম

বাংলা

উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়

ইংরেজি

Upazila Women Affair’s Office

সংক্ষিপ্ত

UWAO

অফিস সংখ্যা

৪২৪  

অফিস প্রধানের পদবী

উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

জনবল

১৩৬টি উপজেলায় ০৬জন, ২৬০টি উপজেলায় ০৩জন, ১৬টি উপজেলায় ০২জন, ০৭টি উপজেলায় ০২জন, ০৪টি উপজেলায় ০২জন, ০১টি উপজেলায় ০২জন করে

 

 জেলা অফিসের অর্গানোগ্রাম

 

 উপজেলা অফিসের অর্গানোগ্রাম 


 বিদ্যমান নাগরিক সেবার তালিকা (অধিদপ্তর/ জেলা/ উপজেলা পর্যায়)

সেবা ক্রমিক নং

সেবার নাম

সেবার পর্যায়

(অধিদপ্তর/ জেলা/ উপজেলা)

১।

নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ কর্মসূচি

জেলা/ উপজেলা

২।

স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সমিতি নিবন্ধন ও নিয়ন্ত্রণ

জেলা/ উপজেলা

৩।

ভিজিডি কর্মসূচি

জেলা/ উপজেলা

৪।

“দরিদ্র মা’র জন্য মাতৃত্বকাল ভাতা প্রদান”কর্মসূচি

জেলা/ উপজেলা

৫।

মহিলাদের আত্ম কর্মসংস্থানের জন্য  ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম

জেলা/ উপজেলা

৬।

দরিদ্র স্বল্পশিক্ষিত বেকার মহিলাদের আয়বর্ধক প্রশিক্ষণ ( জেলা পর্যায়)

জেলা/ উপজেলা

৭।

দরিদ্র স্বল্পশিক্ষিত বেকার মহিলাদের আয়বর্ধক প্রশিক্ষণ (উপজেলা পর্যায় )

জেলা/ উপজেলা

৮।

সেলাই মেশিন বিতরণ

প্রধান কার্যালয় / জেলা/ উপজেলা

৯।

স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সমিতিসমূহের মধ্যে অনুদান বিতরণ (বামকপ)

মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়/ প্রধান কার্যালয়/বাফার ষ্টেশন

১০।

ক্লাবে সংগঠিত করে সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তনে কিশোর কিশোরীদের ক্ষমতায়ন

৭ টি জেলায় ৩৭৯ টি ক্লাব

১১।

 “কর্মজীবী ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তা  তহবিল“ কর্মসূচি

জেলা/পৌরসভা

নাগরিক সেবার তথ্য সারণি

সেবা প্রদানকারী অফিসের নাম : জেলা/ উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়

ক্রমিক

নং

সেবার নাম

দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা / কর্মচারী

সংক্ষেপে সেবা প্রদানের পদ্ধতি

সেবা প্রাপ্তির প্রয়োজনীয় সময় ও খরচ

সংশ্লিষ্ট আইন-কানুন

/ বিধি-বিধান/ নীতিমালা

নির্দিষ্ট সেবা পেতে

ব্যর্থ হলে পরবর্তী প্রতিকারকারী কর্মকর্তা

০১

নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ  কর্মসূচি

জেলা/উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা/ অফিস  সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর

ভিকটিম কর্তৃক আবেদন দাখিলের পর অভিযোগকারী ও অভিযুক্ত ব্যক্তি উভয় পক্ষকে শুনানির জন্য পত্র প্রেরণ করা হয় এবং নির্ধারিত তারিখে শুনানি এবং সরেজমিন তদন্তের পর অভিযোগ মীমাংসা/  নিষ্পত্তির চেষ্টা করা হয়। অভিযোগ মীমাংসা/  নিষ্পত্তি না হলে জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন কমিটি বা জেলা আইন সহায়তা কমিটিতে প্রেরণ করা হয়।

ক্ষেত্রমতে ৩-২০ দিন (আবেদন প্রাপ্তির সঙ্গে সঙ্গে শুনানির তারিখ ধার্য করে পত্র প্রেরণ);

বিনামূল্যে

নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ আইন

১.  জেলা প্রশাসক

২. উপজেলা নির্বাহী অফিসার

৩. জেলা  মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

০২

স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সমিতি নিবন্ধন ও নিয়ন্ত্রণ

জেলা/উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

তৃণমূল পর্যায়ে নারীর ক্ষমতায়ন, নেতৃত্বের বিকাশ এবং উন্নয়ন কার্যক্রম  ব্যপক  প্রসারের জন্য স্বেচ্ছাসেবী মহিলা প্রতিষ্ঠান রেজিস্ট্রেশনের জন্য নির্ধারিত “ক” ফরমে জেলা প্রশাসক/ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সুপারিশসহ আবেদন করে জেলা/ উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার নিকট দাখিল করে থাকেন। উপজেলার আবেদন জেলা কর্মকর্তার বরাবরে নিবন্ধনের জন্য প্রেরণ করা হয়। প্রয়োজনীয় যাচাই-বাছাইয়ের পর জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা সমিতিগুলোকে  নিবন্ধন প্রদান করে থাকেন। 

আবেদন প্রাপ্তির ৩০ দিনের মধ্যে

(বছরে একবার);

 ১. নতুন সমিতির জন্য রেজিঃ ফি ১০০০/- টাকা

২. নবায়ন ফি ৩০০/- টাকা

১৯৬১ সালের ৪৬ নং  অধ্যাদেশ ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা

উপ-পরিচালক নিবন্ধন

 

 

 

০৩

 

ভিজিডি কর্মসূচি

জেলা/উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা/অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর

পরিপত্রানুযায়ী  উপজেলায় ভিজিডি মহিলা সেবা ভোগীর সংখ্যা প্রাপ্তির পর  উপজেলা কমিটি অবহিতকরণ সভা করেন এবং দারিদ্র্য চিহ্নিতকরণ ম্যাপ অনুযায়ী ইউনিয়নে সেবাভোগীর বরাদ্দ প্রদান করেন।

উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা ইউনিয়ন পর্যায়ে ভিজিডি মহিলা বাছাই কমিটির সাথে অবহিতকরণ  সভায় উপকারভোগী বাছাই সম্পর্কে ধারণা দেন।

ইউনিয়ন ভিজিডি মহিলা বাছাই কমিটি প্রতিটি ওয়ার্ডের জন্য চার সদস্যবিশিষ্ট পৃথক পৃথক ক্ষুদ্রদল গঠন করে। ক্ষুদ্রদল ভিজিডি মহিলা বাছাই করার জন্য কবে কোথায় জনসভা করা হবে তা প্রচার করে।

 

ক্ষুদ্রদল এলাকা ভিত্তিক নির্ধারিত তারিখের জনসভায় গ্রামবাসীর উপস্থিতিতে সেবাভোগীর নির্বাচিত হবার শর্তাবলী ব্যখ্যা করেন এবং শর্তানুযায়ী সম্ভাব্য যোগ্য মহিলাদের প্রাথমিক আবেদন ফরম-১ পূরণ করেন।

 

ক্ষুদ্রদলের সদস্যগণ প্রাথমিক আবেদন ফরম অনুযায়ী সম্ভাব্য মহিলাদের বাড়ি পরিদর্শন করে সংযুক্ত ছক-২ পূরণ করে যোগ্য মহিলাদের প্রাথমিক তালিকা প্রস্তুত করে থাকেন।

 

তালিকাটি যৌথভাবে ক্ষুদ্রদলের সদস্যরা স্বাক্ষর করে প্রাথমিক আবেদন ফরম-১ সহ উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার মাধ্যমে উপজেলা ভিজিডি কমিটিতে  প্রেরণ করে থাকেন।

 

উপজেলা ভিজিডি কমিটির সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পর্যালোচনা করে পূর্ণাংগ তালিকা অনুমোদন করেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা ফরম -৩ অনুযায়ী প্রস্তুতকৃত পূর্ণাংগ তালিকার প্রতিটি পাতায় স্বাক্ষর করেন।

 

চূড়ান্ত স্বাক্ষরিত তালিকা ইউনিয়নে প্রেরণ করা হলে

ইউনিয়ন পরিষদ নোটিশ বোর্ডে চূড়ান্ত তালিকা প্রদর্শনের ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকেন।

তালিকায় কোন অনিয়ম/আপত্তি/অভিযোগ  পরিলক্ষিত হলে উপজেলা ভিজিডি কমিটি (উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কর্তৃক মনোনীত দুই/তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি) সরেজমিন তদন্ত করে থাকেন।

 

চূড়ান্ত তালিকা অনুমোদনের ৭ দিনের মধ্যে ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃক পূর্ব নির্ধারিত তারিখে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা ও ইউনিয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপজেলা কর্মকর্তা (ট্যাগ অফিসার) উপস্থিত থেকে  অনুমোদিত তালিকানুযায়ী নির্বাচিত ভিজিডি মহিলার সাক্ষাৎকার গ্রহণ করে ভিজিডি কার্ড বিতরণ করেন।

 

উপজেলা ভিজিডি কমিটি প্রতিটি ইউনিয়নের খাদ্যশস্য বিতরণের পৃথক তারিখ নির্ধারণ করেন।

 

অনুমোদিত তালিকা ও বিতরণকৃত কার্ড অনুযায়ী প্রতিমাসে ৩০ কেজি গম/চাল বিতরণ করা হয় ২৪ মাস ব্যাপী। এ ছাড়াও নির্বাচিত এনজিও কর্তৃক আয়বর্ধক কর্মকান্ডের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।

 নূন্যতম ৪০/- টাকা হারে প্রতি মাসে সঞ্চয় জমা করতে হয়।

০৩ মাস; বিনামূল্যে

 

ভিজিডি পরিপত্র ও বাস্তবায়ন নির্দেশিকা, ২০১১

উপজেলা নির্বাহী অফিসার/জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা/ মহা- পরিচালক,মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

০৪

“দরিদ্রমা’র জন্য মাতৃত্বকাল ভাতাপ্রদান” কর্মসূচি

জেলা /উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

ইউনিয়ন কমিটি মাইকিং করে নির্দিষ্ট তারিখে সম্ভাব্য প্রার্থীদের উপস্থিত হবার জন্য প্রচারনা চালাবেন এবং গর্ভধারিনী মা সম্পর্কে স্থানীয় ভাবে জরিপ এবং তথ্যানুসন্ধান করেন। স্কুল, কলেজ/মাদ্রাসার প্রধান, ইমাম, স্থানীয় কাজী এবং ইউনিয়ন ভূমি সহকারীদের নিকট হতে বয়স, বিবাহ, সন্তান সংখ্যা, মাসিক আয়, সম্পদের মালিকানা সংক্রান্ত সুনির্দিষ্ট তথ্য সংগ্রহ করে নির্ধারিত ফরমে পূর্ব নির্ধারিত তারিখে প্রাথমিক বাছাই সম্পন্ন করেন।

গর্ভধারন বিষয়ে উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা /স্বাস্থ্য কর্মকর্তার নিকট হতে বিনামূল্যে সনদ সংগ্রহ করেন।

সরেজমিনে পরিদর্শন করে প্রাপ্ত তথ্য পরীক্ষা করে আবেদন ফরম-ক পূরণপূর্বক প্রাথমিকভাবে বাছাই করে অনাপত্তি ও সুপারিশসহ জেলা/ উপজেলা কমিটিতে প্রেরণ করেন।

উপজেলা কমিটির আবেদন প্রাপ্তির পর কমিটি চূড়ান্ত তালিকা অনুমোদন করে এবং চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত ভাতাভোগীদের নিকট কার্ড বিতরণ করেন ।

মাসিক ৩৫০/- হারে প্রতি ৬ মাস অন্তর অন্তর করে ৪বার বা ২৪ মাস ভাতা প্রদান করা হয়।

  ৯৮ দিন; বিনামূল্যে

 

“দরিদ্র মা’র জন্য মাতৃত্বকাল ভাতা’’ প্রদান কর্মসূচি বাস্তবায়ন নীতিমালা, মার্চ-২০১১

উপজেলা নির্বাহী অফিসার/জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

 

 

 

০৫

মহিলাদের আত্ম কর্মসংস্থানের জন্য ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম

জেলা/উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

জেলা/উপজেলা কার্যালয়ে বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। আগ্রহী মহিলাগণ নির্ধারিত আবেদন পত্র উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয় হতে সংগ্রহ করেন ও সঠিকভাবে পূরণ করে দাখিল করেন।  স্থানীয় ঋণ কমিটি আবেদনপত্র যাচাই বাছাই করে  ১৫ দিনের মধ্যে অনুমোদন করে ১/২ বৎসরের জন্য ৫% সুদে জামানত বিহীন ঋণ সেবা প্রদান করা হয়।

আবেদন  যাচাই বাছাইয়ের পর  ১৫ দিনের  মধ্যে;

নিজ খরচে ৩৫০/- নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প ক্রয়

মহিলাদের আত্ম-কর্মসংস্থানের জন্য ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম বাস্তবায়ন নীতিমালা, মে- ২০০৪

উপজেলা নির্বাহী অফিসার/ জেলা  মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

০৬

দরিদ্র স্বল্পশিক্ষিত বেকার মহিলাদের আয়বর্ধক প্রশিক্ষণ (জেলা পর্যায়)

জেলা/উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত ৫টি ট্রেডের জন্য সংবাদপত্র ও বিভিন্ন দপ্তরে নোটিশ বোডে বিজ্ঞপ্তি প্রদান করা হয়। প্রতিটি ট্রেডে ১০জন করে মোট ৫০জন প্রাথী বাছাই করা হয়। জেলা পযায়ে নিধারিত ট্রেড পরিচালনা কমিটির সদ্যেদের উপস্থিতিতে সাক্ষাৎকার গ্রহণের মাধ্যমে চূড়ান্ত তালিকা প্রস্তুত করা হয়। প্রতিটি ট্রেডের মেয়াদ ৩মাস।

 ৩ মাস;

বিনা মূল্যে

জেলা ও উপজেলা  পর্যায়ের প্রশিক্ষণার্থী ভর্তি কমিটি প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী ভর্তি কার্যক্রম চলে

উপজেলা নির্বাহী অফিসার  / জেলা/উপজেলা  মহিলা বিষয়ক 

কর্মকর্তা

 

০৭

দরিদ্র স্বল্পশিক্ষিত বেকার মহিলাদের আয়বর্ধক প্রশিক্ষণ (উপজেলা পর্যায়)

উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

উপজেলা কার্যালয়ের মাধ্যমে বিভিন্ন দপ্তর ও ইউনিয়ন পরিষদের নোটিশ বোজ্ঞপ্তি বোর্ড বিজ্ঞাপন দেয়া হয়। উপজেলা পর্যায়ে একটি ট্রেডে পশিক্ষণ কার্যক্রম চলে। আগ্রহী প্রার্থীগণ নির্ধারিত তারিখের মধ্যে আবেদন পত্র জমা প্রদান করেন। আবেদনপত্র যাচাই বাছাই করে তালিকা তৈরি করা হয়। উপজেলা নির্বাচন কমিটির সদস্যদের উপস্থিতিতে সাক্ষাৎকার গ্রহনের মাধ্যমে ৩০টি আসনের বিপরীতে ১ বছরের জন্য প্রশিক্ষণার্থী নির্বচন করা হয়।

১ বৎসর;

বিনা মূল্যে

 

ভর্তি কমিটি, সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী উপজেলা  পর্যায়ের প্রশিক্ষণার্থী ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা করে

উপজেলা নির্বাহী অফিসার  / জেলা/উপজেলা  মহিলা বিষয়ক 

কর্মকর্তা

 

০৮

সেলাই মেশিন বিতরণ

জেলা/উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

আগ্রহী নারীগণকে নির্বাচিত প্রতিনিধির সুপারিশকৃত আবেদনপত্র মাননীয় মন্ত্রী বরারর দাখিল করতে হবে। মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রাথমিক তালিকা তৈরি করে সভায় উপস্থাপন করেন।

সভায় চূড়ান্তভাবে অনুমোদিত তালিকা অনুযায়ী মহিলাদের মধ্যে সদর কার্যালয়, জেলা ও উপজেলা মহিলা  কার্যালয়/বাফার ষ্টেশন হতে বিতরণ করা হয়।

প্রায় ১বৎসর;

৩০০/- টাকার নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প

সেলাই মেশিন বিতরণ নীতিমালা অনুযায়ী বিতরণ করা হয়

জেলা  মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা/ মহাপরিচালক, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর/ সচিব/প্রতিমন্ত্রী/ মন্ত্রী

০৯

স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সমিতির মধ্যে অনুদান বিতরণ (বামকপ)

উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

জাতীয় দৈনিক পত্রিকা, বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশন এবং মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন প্রচারের পর জেলা/উপজেলা কার্যালয় থেকে আবেদন সংগ্রহ করতে হয়। সমিতি কর্তৃক পূরণকৃত ৩ (তিন) ফর্দ আবেদন জেলা/উপজেলা কার্যালয়ে জমা দিতে হয়।

আবেদনপত্রটি মাননীয় মন্ত্রী/সংসদ সদস্য/বামকপ সদস্য/জাতীয় মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান/উপজেলা চেয়ারম্যান/ মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান/উপজেলা নির্বাহী অফিসার কর্তৃক সুপারিশকৃত হতে হবে। উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা সরেজমিনে যাচাই বাছাই করে সাধারণ ও বিশেষ অনুদানের জন্য উপজেলা কমিটিতে উপস্থাপন করেন। জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা উপজেলা কমিটি থেকে প্রাপ্ত আবেদনসমূহ যাচাই করে জেলা কমিটিতে উপস্থাপন করেন। জেলা কমিটি যাচাই করে সাধারণ অনুদানের আবেদনসমূহ ক, খ ও গ শ্রেনীতে বিন্যাস করে বাংলাদেশ মহিলা কল্যাণ পরিষদ (বামকপ) এর সদস্যসচিব মহাপরিচালক, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর নিকট প্রেরণ করেন। অতঃপর বাংলাদেশ মহিলা কল্যাণ পরিষদের উপ-কমিটি অনুদানের যোগ্য সমিতির খসড়া তালিকা প্রণয়ন করে বাংলাদেশ মহিলা কল্যাণ পরিষদে উপস্থাপন করেন। বাংলাদেশ মহিলা কল্যাণ পরিষদ উপ-কমিটি কর্তৃক প্রনীত খসড়া পর্যালোচনা করে অনুদান প্রাপ্ত সমিতির চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করেন ও চেক প্রদান করেন। চূড়ান্ত তালিকানুযায়ী জেলা/উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা পূর্ব নির্ধারিত তারিখে নির্বাচিতদের নিকট অনুদানের চেক বিতরণ করে থাকেন।

৫-৮ মাস,

বৎসরে ১ বার দেয়া হয়;

বিনামূল্যে

অনুদান বিতরনের নীতিমালা

জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার মাধ্যমে মহা পরিচালক,মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর

১০

ক্লাবে সংগঠিত করে সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তনে কিশোর কিশোরীদের ক্ষমতায়ণ

জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা/প্রোগ্রাম অফিসার/উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

 

০৭ টি জেলার ৪৪ টি উপজেলার ৩ টি ইউনিয়নে ৩৭৯ টি কিশোর-কিশোরী ক্লাবের মাধ্যমে ৩০ জন (কিশোরী-২০জন,কিশোর-১০জন) করে মোট ১১,৩৭০ জন ১১-১৮ বছর বয়সী কিশোর-কিশোরী এ কার্যক্রমের আওতাভূক্ত। আর্থ-সামাজিকভাবে পিছিয়ে আছে এমন কিশোর-কিশোরীরা এনজিও/সিবিও কর্তৃক তালিকাভূক্ত হয়।  সিবিও কর্তৃক ২৫-৩৫ জন সদস্য নিয়ে  একটি দল গঠন হয়। একজন কিশোর ও ১জন কিশোরী  নেতা(পিয়ার লিডার) নির্বাচিত হয়। এরা ক্লাব পরিচালনা করেন। ইউনিয়ন পর্যায়ে সরকারি/বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে অথবা ইউনিয়ন পরিষদের কক্ষে অথবা কোন গন্যমান্য ব্যক্তির বৈঠকখানায় ক্লাব ঘর প্রতিষ্ঠিত হয়। সপ্তাহে দুই দিন দুই ঘণ্টা ক্লাব খোলা থাকে। মার্চ-সেপ্টেম্বর মাসে বিকাল ৪.০০-৬.০০ টা এবং অক্টোবর-ফেব্রুয়ারি মাসে ৩.০০-৫.০০ টা পর্যন্ত ক্লাব চলে।  জীবনমান উন্নয়ন, অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং নারী-পুরুষ বৈষম্যহীন ও পারস্পরিক সুরক্ষামূলক সমাজ গঠনে  অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি ও কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ সৃষ্টি, বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ও ইতিবাচক দৃষ্টি ভঙ্গি গড়ে তোলা। বাল্যবিবাহ ও যৌন হয়রানী রোধকল্পে সচেতনা সৃষ্টি, যৌতুক বিরোধী সচেতনা তৈরি ,ঝরে পড়ার হার কমানো ও প্রজনন স্বাস্থ্য বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টি মাধ্যমে সেবা প্রদান করা হয়ে থাকে।

১২৭ দিন;

বিনামূল্যে

বাস্তবায়ন নির্দেশিকা ও জীবন দক্ষতা সহায়িকা

 

উপ-পরিচালক/

মহাপরিচালক, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর

১১

কর্মজীবী ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তা তহবিল কর্মসূচি

জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা/প্রোগ্রাম অফিসার

 

কোন প্রতিষ্ঠানে বা নিজ গৃহে কর্মরত দরিদ্র  গর্ভবতী/দুগ্ধদায়ী মাকে নির্ধারিত ফরমে জেলা কমিটি/ সরাসরি জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার নিকট আবেদন করতে হয়। অথবা ওয়ার্ড কমিশনার, মহিলা ওয়ার্ড কমিশনার অথবা নিবন্ধিত মহিলা সমিতিসমূহের নিকট হতে নিম্নোক্ত শর্ত সাপেক্ষে সম্ভাব্য উপকারভোগীদের তালিকা দায়িত্ব প্রাপ্ত  সিবিও/এনজিও সংগ্রহ করে থাকেন । শর্তগুলো হলো: - বয়স কমপক্ষে ২০ বা তার উর্ধ্বে হতে হবে, মাসিক  মোট আয় ৫০০০/-টাকা অথবা তার নিম্নে এবং অন্য কোন আয়ের উৎস নেই, বিজিএমইএ/ বিকেএমইএ এর আওতাভূক্ত নির্ধারিত প্রতিষ্ঠানে চাকুরিরত দরিদ্র, দুঃস্থ দুগ্ধদায়ী এবং গর্ভবতী মহিলা। ৬১টি জেলা সদর অথবা পরবর্তীতে সম্প্রসারিত ৬৪টি জেলা সদরস্থ পৌরসভা/সিটি কর্পোরেশনের(কর্মসূচির জন্য নির্ধারিত এলাকা)স্থায়ী বাসিন্দা অর্থাৎ ভোটার হতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড কাউন্সিলারের প্রত্যয়ন থাকতে হবে।দরিদ্র প্রতিবন্ধী কর্মজীবী গর্ভবতী/ দুগ্ধদায়ী মা ভাতা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন। প্রথম ও দ্বিতীয় গর্ভের সন্তান গর্ভাবস্থায় বা প্রসবের সময় হতে সর্বোচ্চ ২৪ মাসের জন্য এক ব্যক্তি একবার বরাদ্দপাবেন। তৃতীয় বা তৎপরবর্তী সন্তান জন্মদানের জন্য কোন কর্মজীবী মা এই ভাতা পাওয়ার যোগ্য হবেন না। তবে প্রথম ও দ্বিতীয় গর্ভের সন্তান গর্ভাবস্থায় অথবা জন্মের দুই বৎসরের মধ্যে মারা গেলে তৃতীয় গর্ভকাল বিবেচনা করা যাবে। কোন কর্মজীবী মায়ের একাধিক বিবাহ হলেও একই নিয়ম প্রযোজ্য। সন্তান জন্মের দুই বৎসরের মধ্যে মারা গেলে সংশ্লিষ্ট মা ২৪ মাস পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত ভাতা পাবেন। নির্বাচিত মা দুই বৎসরের মধ্যে মারা গেলে ভাতা বন্ধ হবে। সন্তান জীবিত থাকলে বৈধ অভিভাবক ভাতা পাবেন। প্রাথমিক তালিকা সংগ্রহের সময় আবেদন পত্রের সাথে যে সকল সনদ সংযুক্ত থাকতে হবে তা হল: স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ অথবা রেজিস্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক প্রদত্ত প্রথম /দ্বিতীয় সন্তানের প্রত্যয়ন, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ অথবা রেজিস্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক প্রদত্ত প্রেগনেন্সি সনদ, স্থানীয় নাগরিকত্বের সনদ, বয়স প্রমানের প্রত্যয়ণপত্র, নির্ধারিত প্রতিষ্ঠানে চাকুরিরত মর্মে প্রত্যয়নপত্র, পৌর এলাকার বাসিন্দা এই মর্মে ওয়ার্ড কাউন্সিলরের প্রত্যয়ন।

প্রাপ্ত আবেদনপত্র  ও এনজিও/সিবিও কর্তৃক পূরণকৃত আবেদন ফরমসহ জেলা কমিটিতে উপস্থাপন করতে হয়। জেলা কমিটি উক্ত তালিকার সম্ভাব্য উপকারভোগীদের সরেজমিনে পরিদর্শন করে নামের তালিকা চূড়ান্ত করে থাকেন।

 

চূড়ান্ত তালিকানুযায়ী নির্বাচিত উপকারভোগীর নামে ভাতা পরিশোধ বহি প্রস্তুত করে বিতরণ করা হয়ে থাকে।

 

৩ মাস ১০ দিন;

বিনামূল্যে

“কর্মজীবী ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তা তহবিল কর্মসূচি” বাস্তবায়ন নীতিমালা, ২০১১

জেলা প্রশাসক/ জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা